Test Mode Reading Mode Right = 0 Wrong = 0

পৌরনীতি ও সুশাসন ২য় পত্র

কুমিল্লা বোর্ড || 2023

পৌরনীতি ও সুশাসন

Ask Question?

পৌরনীতি ও সুশাসন

লর্ড মিন্টো
লর্ড চেমসফোর্ড
লর্ড মাউন্টব্যাটেন
লর্ড ওয়েভেল
অধ্যাপক আবুল কাশেম
অধ্যাপক আবুল কালাম
ড. মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ
ড. এনামুল হক
নবাব স্যার সলিমুল্লাহ
নবাব আব্দুল লতিফ
শেরে বাংলা এ. কে. ফজলুল হক
হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী
মাওলানা মুহাম্মদ আলী
মাওলানা ভাসানী
মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ
শেরে বাংলা এ. কে. ফজলুল হক
কৃষি ও বাণিজ্য
শিল্প ও বাণিজ
কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন
বন ও পর্যটন
পাকিস্তান ও ভারত নামে দুটি স্বাধীন রাষ্ট্রের সৃষ্টি করা হয়
মুসলমানদের জন্য পৃথক নির্বাচন ব্যবস্থা প্রবর্তন করা হয়
কেন্দ্রে দ্বৈত শাসন প্রবর্তন করা হয়
প্রাদেশিক স্বায়ত্তশাসন প্রদান করা হয়
হিন্দু-মুসলিম সম্প্রীতি রক্ষা করা
অর্থনীতির ভীত মজবুত করা
ভারতবর্ষে সুশাসন নিশ্চিত করা
ব্রিটিশ শাসন দীর্ঘায়িত করা
লৌহজং
চব্বিশ পরগণায়
এলাহাবাদ
অমৃতসর
সমুদ্রের পানির উচ্চতা বেড়ে যায়
জমির উর্বরতা শক্তি বৃদ্ধি পায়
ভূগর্ভস্থ পানির স্তর উপরে উঠে যায়
ভূপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি পায়
সরকারের সদিচ্ছা
জনসচেতনতা
জবাবদিহিতার অভাব
সামাজিক সাম্য

উদ্দীপকটি পড়ো এবং নিচের প্রশ্নের উত্তর দাও

জনাব রাকিব একটি প্রতিষ্ঠানের গুরুত্বপূর্ণ পদে কর্মরত আছেন। সংবিধানের ১১৮ (১) অনুচ্ছেদ অনুযায়ী উক্ত প্রতিষ্ঠানটি গঠিত। রাষ্ট্রপ্রধান থেকে শুরু করে রাষ্ট্রের সকল পর্যায়ের জনপ্রতিনিধি বাছাইয়ের ক্ষেত্রে উক্ত প্রতিষ্ঠানটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

সরকারি কর্ম কমিশন
দুর্নীতি দমন কমিশন
আইন কমিশন
নির্বাচন কমিশন

উদ্দীপকটি পড়ো এবং নিচের প্রশ্নের উত্তর দাও

বিশ্ব রাজনীতিতে যুগে যুগে এক একজন মহান নেতার আবির্ভাব ঘটেছে। যারা দেশকে পরাধীনতার শৃঙ্খল থেকে মুক্ত করার লক্ষ্যে তাদের সর্বাত্মক প্রচেষ্টায় সংগ্রাম করেছেন। এরূপ একজন সাহসী নেতা যিনি অত্যাচারী শাসকদের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ ঘোষণা করে যুদ্ধ করেছেন এবং স্বাধীন রাষ্ট্রের ঘোষণা দিয়েছেন।

হাজী শরিয়তউল্লাহ
দুদুমিয়া
শহিদ তিতুমীর
দেশবন্ধু চিত্তরঞ্জন দাস

উদ্দীপকটি পড়ো এবং নিচের প্রশ্নের উত্তর দাও

'ক' রাষ্ট্রের স্বাধীনতা লাভের পর সংবিধান প্রণয়নের জন্য একটি কর্তৃপক্ষ গঠন করে। এ কর্তৃপক্ষ ৭১ টি অধিবেশনে সংবিধানের একটি খসড়া তৈরি করেন।

উদ্দীপকটি পড়ো এবং নিচের প্রশ্নের উত্তর দাও

'A' ব্রিটিশ শাসিত একটি উপনিবেশ। এ উপনিবেশের শাসনতান্ত্রিক অগ্রগতির লক্ষ্যে ব্রিটিশ পার্লামেন্ট একটি আইন পাস করে। এ আইনের মাধ্যমে উক্ত উপনিবেশের জ হাইকমিশনারের পদ সৃষ্টি করা হয় এবং কেন্দ্রীয় আইনসভাকে দ্বি-কক্ষবিশিষ্ট ও প্রাদেশিক আইনসভাকে এককক্ষবিশিষ্ট রাখা হয়।

মর্লে-মিন্টো সংস্কার আইন-১৯০৯
মন্টেগু-চেমসফোর্ড সংস্কার আইন-১৯১৯
১৯৩৫ সালের ভারতশাসন আইন
১৯৪৭ সালের ভারত স্বাধীনতা আইন

উদ্দীপকটি পড়ো এবং নিচের প্রশ্নের উত্তর দাও

'ক' রাষ্ট্রের একটি অংশের প্রতি কেন্দ্রীয় সরকারের চরম অবহেলা ও উদাসীনতা পরিলক্ষিত হয়। উক্ত অংশের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার প্রতি অবহেলা ও অরক্ষিত রাখার জন্য জনগণ কেন্দ্রীয় সরকারকে দায়ী করে। এক পর্যায়ে তাদের নেতা শাসকদলের নিকট দায়িত্বশীল সরকার ব্যবস্থা ও পৃথক মুদ্রা ব্যবস্থাসহ বেশ কিছু দাবি পেশ করেন।

Promotion